তাপস গুপ্ত

 



নীল কার্তুজ


যে কোনো সুরক্ষিত হত্যার পর
মনে হয় ঈশ্বর বসে আছেন প্রান্ত পথে
উদাসী যুবকের পদক্ষেপে ঈশ্বর বায়ু অস্থিরতায়
নীল কার্তুজ পেয়েছে ঠিকানা মফস্বল
গ্রাম্য ঈর্ষার পরিমার্জনে এনেছে সে কিছু শরীরের শ্রমে
শিখেছে দাবার বোর্ড ঘর ঘুঁটির চতুর শীতলতা
ক্ষরিত ডানায় সময় নামে
আলোময় অন্ধকার অথবা
আঙুলে জড়ানো তরুলতা শুকিরে নেয়
বৃষ্টির পরে রোদে।




শ্রীহরি সহায়

নক্ষত্র ছায়ায় এখন পাখি আসে না,বরং জোনাকি এলে আত্মীয়তা রং পায় ঝিলমিল, ঢালু জমি গড়িয়ে গেলে তালুতে ধরা পড়ে সবুজ বল, পর্দা ছিঁড়ে ঝাপসা হয়ে উঠছে যে আর্তনাদ সেটা দিগন্ত,ওখানে আলোকিত বাণী পুনঃপ্রচার পেলে পাখিরা নক্ষত্র হয়,গাছেরা গান গায়,জানলা খুলে যায়,অন্ধকার আঁকে আলপনায় শ্রীহরি সহায়।




Comments

Anonymous said…
দুটি কবিতাই খুব ভাল লাগল।

আরও পড়ুন

“মহানগর” - ধীমান ব্রহ্মচারী | পর্ব ৩

২৩ | ফেব্রুয়ারি সংখ্যা | ২০২৫

তৃতীয়— মাস-সংক্রান্ত

রঙ্গন রায়

কবিতা গুচ্ছ

জুজুতন্ত্রের সমূহ শ্বাপদ এবং হুজ্জতি

সিনেমা-বিষয়ক নিবন্ধ -- জয়দীপ চট্টোপাধ্যায়

একটি কবিতা সিরিজ —

সৌমিক মৈত্র

মনোজ চৌধুরী