চন্দন রায়

 













ভিতরটা এড়িয়ে গেলেই

দেহের ভিতরটা এড়িয়ে যেতে পারলেই
করতলে ভীষণভাবে বৃষ্টির শব্দ গান শুনিয়ে যাবে
পুষ্প এবং পল্লব দুজনেই একসাথে তোমার সঙ্গে
আকাশ পরিক্রমা—


ভিতরটা কোনমতে এড়িয়ে যেতে পারলেই
রক্তের ভিতর জমা লাল রঙ কোন বিষাদের ছবি

এঁকে দেবে না। আত্মপরিচয় ছাড়া অন্য কোন পরিচয় শিরদাঁড়ার কাছে নেমে এসে যুথীর গন্ধ

চাইবে না—

ভিতরটা এড়িয়ে গেলেই তুমি মহান,তুমি রাজবেশ
একটু সরবেন ভাই ! একটা ক্লোজআপ নেব—



এত কাছে তবু

এত কাছে তবু দীর্ঘ সুদূর
মনে হয় এই ছুঁয়ে নেব , মুহূর্তে ডুবে যাই

কালো মেঘ স্মৃতি—

হাত চঞ্চল হয় , বুক পলাশ কৌতুক
পাখিরা উড়ে যায় , ছায়া ছায়া রেখা
কাছে নানান পাত্র , ক্রমাগত দুর্নিবার
এত নিবিড় তবু দীর্ঘ সুদূর—

অনেক পথিক ছুঁয়ে পথ , হেঁটে যায় ,
সে জানে যেও আমার নয় , তবু ধুলো বুক
আঁধার রোদ্দুর জড়ায় , প্রাচীরের মত দেহ
আচ্ছন্ন কবিতা
এত কাছে তবু এত সুদূর, গ্রন্থি ছেঁড়া সমাধি পল্লব—






















Comments

আরও পড়ুন

তৃতীয়— মাস-সংক্রান্ত

“মহানগর” - ধীমান ব্রহ্মচারী | পর্ব ৩

২৩ | ফেব্রুয়ারি সংখ্যা | ২০২৫

রঙ্গন রায়

কবিতা গুচ্ছ

জুজুতন্ত্রের সমূহ শ্বাপদ এবং হুজ্জতি

সিনেমা-বিষয়ক নিবন্ধ -- জয়দীপ চট্টোপাধ্যায়

একটি কবিতা সিরিজ —

সৌমিক মৈত্র

মনোজ চৌধুরী