সুমন গুণ

 











সঙ্গ

মঞ্চের উল্লাসে আছ, দূর থেকে দেখে
কলেজ স্ট্রিটের দিকে যাই।

কোনও দিন সঙ্গে থাকে পরিপাটি পঁচিশ বছর,
দাঁড়িয়ে উল্লাস দেখে, আমি

মুখ ঘুরিয়ে সামনে এগোই।
কবিতাসংলগ্ন কোনও মঞ্চ নেই, আলো নেই, শুধু
পরের সংখ্যার জন্য বন্ধুদের উত্তেজনা আছে।


যাত্রা

মুহূর্ত সামান্য ছিল, অমনস্ক, উচ্চাশাবিহীন।

তিনচারমাস পরে আলো পড়ল আচমকা দূরের
মৃদুকক্ষে, কোনও বার্তা সত্যিই ছিল না, সাবধানে
কয়েকটি দুর্লভ সিঁড়ি ধরা পড়ল ভেতরের দিকে

হয়ত সময় তার ঐতিহ্যসম্মত পরিণামে
যাত্রা পাবে, হাতে আসবে সমাদৃত শস্য ও কাঞ্চন,
নিষিদ্ধে সঞ্চয় হবে, পাশের টেবিলে
শংসাপত্র নিয়ে বসবে দূরের তরুণ

এই দৃশ্য নির্ধারিত, শেষের আগের
অঙ্কে এসে দেখতে পাই পরবর্তী আয়োজনগুলি
কীভাবে পালিত হবে শূন্যকক্ষে, সামনে ধূধূ চেয়ারের সারি,
অথচ নাটক তার নির্ধারিত সূচি মেনে প্রতিদিনই বিজ্ঞাপিত হবে

Comments

আরও পড়ুন

“মহানগর” - ধীমান ব্রহ্মচারী | পর্ব ৩

২৩ | ফেব্রুয়ারি সংখ্যা | ২০২৫

তৃতীয়— মাস-সংক্রান্ত

রঙ্গন রায়

কবিতা গুচ্ছ

জুজুতন্ত্রের সমূহ শ্বাপদ এবং হুজ্জতি

সিনেমা-বিষয়ক নিবন্ধ -- জয়দীপ চট্টোপাধ্যায়

একটি কবিতা সিরিজ —

সৌমিক মৈত্র

মনোজ চৌধুরী